কোনো ভাষার উচ্চারিত শব্দকে বিশ্লেষণ করলে যে উপাদান সমূহ পাওয়া যায় সেগুলোকে পৃথকভাবে ধ্বনি বলে। ধ্বনির লিখিত রূপকে বলা হয় বর্ণ। নিচে ধ্বনি ও বর্ণ এর বিষয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো। এখান থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
- মানুষের কণ্ঠ নিঃসৃত আওয়াজ বা শব্দকে ধ্বনি বলে।
- ধ্বনির লিখিত রুপ বা ধ্বনির সংকেত বা ধ্বনির প্রতীক বা ধ্বনির রুপ বা চিহৃনকে বর্ণ বলে।
- বর্ণ শব্দের মূল একক
- বর্ণকে শব্দের ইট বলা হয়।
- বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণের সংখ্যা ৫০টি।
- বাংলা ভাষায় অসংযুক্ত বর্ণের সংখ্যা ৫০টি।
- বর্ণমাত্রার বর্ণ -৩২টি
- মাত্রাহীন বর্ণ-১০টি
- অর্ধমাত্রার বর্ণ- ০৮টি
- ৫০টি বর্ণকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ।
স্বরবর্ণ: স্বরধ্বনির দ্যোতক সাংকেতিক চিহ্নকে স্বরবর্ণ বলে। স্বরবর্ণ ১১টি। যথা: অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও , ঔ।
ব্যঞ্জনবর্ণ: ব্যঞ্জনধ্বনি দ্যোতক সাংকেতিক চিহ্নকে ব্যঞ্জনবর্ণ বলে। ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯টি। এগুলো হচ্ছে— ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ ং ঃ ঁ।