১. Economics শব্দটি এসেছে কোন শব্দ থেকে? – Greek শব্দ ‘Oikonomia’ থেকে।
২. GDP -কি?-Gross Domestic Product.
৩. ভ্যাট কি?-মূল্য সংযোজন কর।
৪. উৎপাদনের কোন উপাদানের জন্য খাজনা প্রদান করা হয়? -ভূমি ।
৫. GNP ?-Gross National Product.
৬. প্রত্যক্ষ কর কি? -করদাতা কর্তৃক সরাসরি প্রদানকৃত কর ৷
৭. মোট খাজনা-অর্থনৈতিক খাজনা+মজুরি+মুনাফা -মূলধনের সুদ।
৮. মুদ্রাস্ফীতি কি? -যখন কোন দেশের অর্থের যোগান উৎপাদিত দ্রব্যসামগ্রীর তুলনায় অধিক হয় তখন মূল্যস্তর বৃদ্ধি পায় । এই মূল্যস্তর বৃদ্ধিকেই মুদ্রাস্ফীতি বলে।
৯. NNP এর পূর্ণাঙ্গ রূপ কি? – Net National Product.
১০. IMF এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত।- ওয়াশিংটন ডিসি।
১১. ভূমি রাজস্ব কোন ধরনের কর?-প্রত্যক্ষ কর।
১২. অর্থনীতিতে সুদকে কত ভাগে ভাগ করা যায়? -২ ভাগে।
১৩. শ্রমবিভাগ শ্রমিকদের কি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে? – উৎপাদনশীলতা।
১৪. বাতাস’ অর্থনীতিতে সম্পদ বলে বিবেচিত হয় কি? – না।
১৫. অর্থনীতিতে বিলাস দ্রব্য অর্থনৈতিক দ্রব্য বলে বিবেচিত হয় কি? -হ্যা।
১৬. পুঁজিবাদী অর্থনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্যটি কী?- সম্পদের ব্যক্তি মালিকানা ৷
১৭. বিশ্বের কোন মুদ্রার মূল্যমান সবচেয়ে বেশি?- কুয়েতি দিনার।
১৮. আয় কর কোন ধরণের কর?- প্রত্যক্ষ কর।
১৯. কোন দ্রব্য উৎপাদনের জন্য উৎপাদনকারী যে ব্যয় নির্বাহ করে তাকে কোন ব্যয় বলা হয়?- মূলধন।
২০. অর্থনীতিতে খাদ্য সামগ্রী’ অর্থনৈতিক দ্রব্য বলে বিবেচিত হয় কি?-না ।
২১. দাম ও যোগানের সম্পর্ক হলো।-সমমুখী ।
২২. পল স্যামুয়েলসনের মতে মানব জীবনের মৌলিক অর্থনৈতিক সমস্যা হল- ৩টি।
২৩. সুযোগ ব্যয় বলতে বোঝায়?- সম্পদের বিকল্প সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ব্যবহার।
২৪. উৎপাদন সম্ভাবনা রেখার অক্ষে কি নির্দেশ করে।-উপকরণ পরিমান।
২৫. অর্থনীতিতে ‘উৎপাদন’ অর্থ হল -উপযোগ সৃষ্টি ।
২৬. কোনটি অর্থনীতিতে উৎপাদনের উপকরণ নয়?- খনিজ পদার্থ।
২৭. চাহিদা বিধি অনুসারে চাহিদা রেখা- নিম্নগামী।
২৮. উৎপাদন সম্ভাবনা রেখার অভ্যন্তরে কোন বিন্দুতে উৎপাদন- সম্ভব কিন্তু অদক্ষ ।
২৯. কোনটি চাহিদার নিয়ামক নয়?-উৎপাদন খরচ।
৩০. দামের উপর বিক্রেতার নিয়ন্ত্রণ থাকলে তাকে বলে— বাজার।- একচেটিয়া।
৩১. গ্রামীণ ফোন ও বাংলালিংকের – – আড়াআড়ি- স্থিতিস্তাপকতা ।
৩২. উত্তরাধিকার কর কোন ধরনের কর – প্রত্যক্ষ কর।
৩৩. অর্থের মূল্যের সাথে ক্রয় ক্ষমতার সম্পর্ক কি? – ধনাত্মক।
৩৪. অর্থের মহিদার তুলনায় যোগান বৃদ্ধি পেলে কি দেখা দেয় – মুদ্রাস্ফীতি।
৩৫. অর্থ দৃশ্য পরিবর্তন পরিমান করা হয় কিসের মাধ্যমে? – Index Number.
৩৬. এ্যাডাম স্মিথ কোন দেশের অর্থনীতিবিদ ছিলেনা- বৃটেন।
৩৭. অর্থনীতির জনক বলা হয়- এ্যাডাম স্মিথ।
৩৮. ড্যাস ক্যাপিটাল বইটির প্রকাশ কাল- ১৮৭২ সালে।
৩৯. অর্থনীতি কোন বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা-সমাজ বিজ্ঞান।
৪০. সঞ্চয় হতে বিনিয়োগ এবং বিনিয়োগ হতে কি সৃষ্টি হয়। – মূলধন।
৪১. স্মিতের অনুসারীরা অর্থনীতিকে কি বলে আখ্যায়িত করেছেন? – Science of Wealth.
৪২. New Classical মতবাদের প্রবক্তা কে? -আলফ্রেড মার্শাল।
৪৩. অর্থনীতিকে প্রথম ধারণা দেন কে?-Aristotle.
৪৪. Principles of Economics ” কত সালে প্রকাশিত হয়? ১৮৯০ সালে।
৪৫. আধুনিক মতবাদের প্রবক্তা কে?-L. Robins
৪৬. অর্থনীতিকে সম্পদের বিজ্ঞান বলে অভিহিত করেন।- এ্যাডাম স্মিথ।
৪৭. অর্থনীতি যোগসূত্র স্থাপন করে। এর মধ্যে- লক্ষ্য ও উপায়।
৪৮.দুষ্প্রাপ্যতা এর ইংরেজি শব্দ – Scarcity.
৪৯. সকল প্রকার অর্থনৈতিক সমস্যার মূলে আছে-দুষ্প্রাপ্যতা ও নির্বাচন।
৫০. অর্থনৈতিক ইতিহাসে প্রথম থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে-সুপ্রাপ্যতা।
৫১. যুক্ত দ্রব্য বলতে বুঝায়- যে সকল দ্রব্যের যোগান অসীম এবং যোগান দাম নেই। যেমন- বায়ু।
৫২. মানব সমাজের সার্বিক উদ্দেশ্য হল- অভাবপূরণ
৫৩. অর্থনৈতিক সমাজের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হল- কী উৎপাদন করা হবে।
৫৪. উন্নত দেশগুলোতে উৎপাদন কৌশল হল- পুঁজি নিৰিয় ।
৫৫. বাংলাদেশের উৎপাদন কৌশল- শ্রম নিষি
৫৬. নিরপেক্ষ রেখার অপর নাম- সম-উপযোগ দেখা।
৫৭. সুযোগ ব্যয় এর ইংরেজি প্রতি Opportunity Cost.
৫৮. উৎপাদন বলতে বোঝায় (অর্থনীতিতে)- উপযোগ বৃদ্ধি করাকে।
৫৯. Exchange এর অর্থ- হয়।
৬০. মানবীয় কর্মপ্রচেষ্টার শুরু হল- উৎপাদন।
৬১. মানবীয় কর্মপ্রচেষ্টার শেষ হল- ভোগ ।
৬২. কোথায় সমাজতন্ত্রের উত্থান হয়- রাশিয়ায়।
৬৩. কত সালে সমাজতন্ত্রের উত্থান হয়। ১৮১৭ সালে ।
৬৪. কার নেতৃত্বের সমাজতন্ত্রের উত্থান হয়?- লেনিনের।
৬৫. Micro’ শব্দটি এসেছে? – Mikros হতে।
৬৬. Macro শব্দটি এসেছে – Makros হতে।
৬৭. চাহিদার তিনটি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন আকাঙ্খাকে কি বলে?- সক্রিয় চাহিদা।
৬৮. দামের সাথে চাহিদার নির্ভরশীলতাকে কি বলে? – চাহিদা বিধি।
৬৯. চাহিদা সূচি কত প্রকার?- ২ প্রকার।
৭০. চাহিদা রেখা ডানদিকে নিম্নগামী কেন?- দাম ও চাহিদার মধ্যে বিপরীতমুখী সম্পর্কের কারণে।
৭১. চাহিদা সূচি ও চাহিদা রেখা কি প্রকাশ করে?- চাহিদা-বিধি।
৭২.মূল্যের সাথে চাহিদার সম্পর্ক – বিপরীতমুখী।
৭৩. চাহিদা রেখা সবসময়- ডানদিকে নিম্নগামী হয়।
৭৪. বাজার চাহিদা রেখা পরিবর্তন হয় না যদি- মূল্যের পরিবর্তন হয়।
৭৫. স্থিতিস্থাপক চাহিদার ক্ষেত্রে স্থিতিস্থাপকতার মান- ১ এর বেশি।
৭৬. অস্থিতিস্থাপক চাহিদার ক্ষেত্রে স্থিতিস্থাপকতার মান-১ এর কম।
৭৭. নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট দামে বিক্রেতাগণ কোন দ্রব্যের যে পরিমান বিক্রয় করতে প্রস্তুত থাকে, তাকে কি বলে? -যোগান।
৭৮. যোগানের সাথে সরাসরি সম্পর্ক কিসের?- দামের।
৭৯. বিক্রেতা যে দামে দ্রব্য বিক্রয় করতে রাজি থাকে, তাকে কি বলে?- যোগান দাম ।
৮০. যে বিধির সাহায্যে দ্রব্যের দাম ও যোগানের সম্পর্ক প্রকাশ করা হয়, তাকে কি বলে? – যোগান বিধি।
৮১. যে বাজারে একজন মাত্র ক্রেতা কিন্তু বিক্রেতা অসংখ্য- তাকে কীরুপ বাজার বলে?-মনোপসনি।
৮২. বাজারে ফার্মকে দাম সৃষ্টিকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়?-মনোপলি।
৮৩. সমজাতীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী সকল প্রতিষ্ঠানকে একত্রে বলে-শিল্প।
৮৪. বিক্রেতার অবাধ প্রবেশ ও প্রস্থানের সুযোগ থাকে না-একচেটিয়া প্রতিযোগিতামূলক বাজারে।
৮৫. বিক্রেতার সংখ্যা দুজন থাকে- ডুয়োপলি বাজারে।
৮৬. পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দাম স্থির থাকে।
৮৭. ক্রেতা-বিক্রেতা এককভাবে দামকে প্রভাবিত করতে পারে না-পূর্ণপ্রতিযোগিতা বাজারে
৮৮. বাৎসরিক কত টাকার বেশি হলে আয়কর দিতে হয়- ২ লাখ ৫০ হাজার
৮৯. মূল্যস্ফীতি কমানো যায় কিভাবে?-রপ্তানি বৃদ্ধি করে।
৯০. বাংক নোট স্বাক্ষর থাকে-বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের
৯১. মুদ্রাস্ফীতির কারণ কি-মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি কিন্তু জাতীয় উৎপাদন হ্রাস।’
৯২. সরকারি নোট=১, ২, ও ৫ টাকার নোট।
৯৩. বাংলাদেশে দশমিক মুদ্রা চালু হয় কবে?-১৯৬১ সালে।
৯৪. বাংলাদেশে টাকা ছাপানোর জন্য বিশেষ ধরনের কাগজ আমদানি করা হয় কোন দেশ থেকে?-সুইজারল্যান্ড থেকে।
৯৫. বাংলাদেশ ব্যাংক কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?-১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে।;;
৯৬. ঢাকার প্রথম ফ্লাইওভার প্রকল্প কোনটি-খিলগাও
৯৭. বাংলাদেশের তৈরী পোশাকের বৃহত্তম বাজার কোন দেশ?-যুক্তরাষ্ট্র।
৯৮. চিনির দাম বৃদ্ধি পেলে চায়ের চাহিদা -হ্রাস পা। ব্যাখ্যা: চিনির দাম বৃদ্ধি পেলে চায়ের খরচ বেড়ে যাবে তাই চায়ের চাহিদা কমে যাবে।
৯৯. অর্থনৈতিক তত্ত্ব কিভাবে বিশ্লেষণ করা হয়?- অর্থনৈতিক তত্ত্ব চিত্র দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
১০০. বাংলাদেশে প্রথম নোট চালু হয়-৪ মার্চ ১৯৭২ সালে।
অর্থনীতি নিয়ে আরও কিছু তথ্য
সম্পদ : সাধারণ অর্থে টাকা, পয়সা, গাড়ি, বাড়ি, ধন-দৌলত কে সম্পদ বলে কিন্তু অর্থনীতিতে সম্পদ বলতে এমন দ্রব্য বা সেবা সামগ্রীকে বোঝায় যার পরিমাণ অপ্রর্যাপ্ত, ব্যক্তিমালিকানা হস্তান্তর যোগ্য, যা নতুন উপযোগ সৃষ্টি করে । তাই নদীর পানি, সূর্যের আলো, জাতীয় ভূখন্ড ইত্যাদি সম্পদ নয় ।
মূলধন : মানুষের শ্রম কর্তৃক উৎপাদিত যে দ্রব্যটি পুনরায় অতিরিক্ত উৎপাদন কাজে ব্যবহার করা হয় তাকে মূলধন বলে।যেমন- কাঁচামাল, কারখানা, ধানের বীজ ইত্যাদি।
শ্রম ও মজুরি: সাধারণত শারীরিক পরিশ্রমকে শ্রম বলে কিন্তু অর্থনীতিতে শ্রম বলতে উৎপাদনের বা আর অর্জনে কোন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক সকল ধরনের পরিশ্রমকে শ্রম বলে। শ্রমের মজুরি বাড়লে শ্রম বাড়ে ও মজুরি কমলে শ্রম কমে । যেমন- একজন রাজমিস্ত্রি ঘন্টায় ১০০ টাকা পাই সে দৈনিক ৪ ঘন্টা পরিশ্রম করে কিন্তু ২০০ টাকা হলে সে ৫ ঘন্টা পরিশ্রম করবে।
শ্রম বাজার : শ্রমবাজার হলো এমন একিট ব্যবস্থা যেখানে শ্রমের ক্রেতা বিক্রেতা কাজের শর্তাবলি যেমন- শ্রমঘন্টা, সুযোগ সুবিধা, বোনাস, ছুটি, ক্ষতিপূরণ ইত্যাদি বিষয়ে একটি সমঝোতায় এসে একটি নির্দিষ্ট মজুরি নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক থাকে। শ্রমবাজার সৃষ্টির পিছনে পেশাগত দক্ষতা ও এলাকা একটা অবদান রাখে । বাংলাদেশ হতে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক কাজ করে সৌদি আরবে।