১. সমাজ কি?-মানুষের সংঘবদ্ধ জীবনব্যবস্থাই সমাজ। যে সব সামাজিক সম্পর্কের মধ্যে আমরা জীবন যাপন করি তাদের সংগঠিত রূপই হল সমাজ (ম্যাকাইভার ও পেজ) ।
২. সম্প্রদায় কি?- সম্প্রদায় হল সেই জনসমষ্টি যা সর্ব পরিবর্তনশীল অথচ একই আচার-অনুষ্ঠান ও রীতি নীতির মধ্যে বাস করে এবং যারা মোটামুটি একই আদর্শ ও স্বার্থ ভাগাভাগি করে।
৩. সংঘ ও প্রতিষ্ঠান কি?- এক বা একাধিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য সংগঠিত দলই হল সংঘ। আর যা সামাজিকভাবে গঠিত হয় তাই প্রতিষ্ঠান।
৪. প্রাথমিক গোষ্ঠী কি?- যে গোষ্ঠীর সদস্যরা একসাথে মুখোমুখি বাস করে। যেমন- পরিবার।
৫. পরিবার হল- প্রাথমিক গোষ্ঠী। সমাজের সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও মৌলিক প্রতিষ্ঠান- পরিবার।
৬. গ্রাম হচ্ছে- সম্প্রদায়ের উদারহণ।
৭. মানব সমাজের সাংগঠনিক উপাদান- প্রতিষ্ঠান।
৮. সামন্ত্রতন্ত্রের উদ্ভব হয়- মধ্যযুগে।
৯. সামন্তবাদ চূড়ান্তরূপ লাভ করে-ত্রয়োদশ শতাব্দীতে
১০. সমাজের সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও মৌলিক প্রতিষ্ঠান- পরিবার।
১১. রেনেসাঁ শব্দের অর্থ- নবজাগরণ।
১২. সমাজতন্ত্রের উদ্ভব হয়- মধ্যযুগে।
১৩. সমাজজীবনের মৌল উপাদান- ৪টি
১৪. সমাজবিজ্ঞান সৃষ্টি হয়েছে- ফরাসি বিপ্লব ও শিল্প বিপ্লবের ফলে।
১৫. সামাজিক গবেষণার শেষ ধাপ- ভবিষ্যদ্বাণী।
১৬. সমাজ গবেষণা পদ্ধতির পর্যায়- ৬টি।
১৭. ‘অ্যানালেক্টস’ এর লেখক- কনফুসিয়াস।
১৮. ইবনে খালদুনের গবেষণার নাম- আল উমরান বা সংস্কৃতি বিজ্ঞান।
১৯. ইবনে খালদুনের মূল লেখা হল- আসাবিয়া
২০. আসাবিয়া’ শব্দের অর্থ হল- গোত্র সংহতি।
২১. ‘আসাবিয়ার মাধ্যমেই রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন হয়’-ইবনে খালদুন।
২২. ইবনে খালদুনের মতে আসাবিয়া গড়ে উঠে- রক্ত, ধর্ম, জাতি, সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে ।
২৩. আসাবিয়া সবচেয়ে বেশি দৃঢ় হয়- উপজাতীয় সমাজে।
২৪. সমাজবিজ্ঞান হলো সামাজিক ক্রিয়াকর্ম বা কার্যাবলির পাঠ বলেছেন – ম্যাক্স ওয়েবার।
২৫. সমাজবিজ্ঞান ও নৃবিজ্ঞানকে যমজ বোন হিসেবে উল্লেখ করেছেন – ক্রোয়েবার।
২৬. কাঠামোবাদ (Structuralism) হল- সমাজ সম্পর্কে এমন কোন ধারণা যার মাধ্যমে গবেষণা কাজ পরিচালনা করা যায়।
২৭. বিবর্তনবাদ হল একটি প্রক্রিয়া যার মধ্য দিয়ে সমাজ বা কোনো বস্তু সরল অবস্থা থেকে জটিল অবস্থার দিকে ধাবিত হয় বা নিম্নস্তর থেকে উচ্চস্তরে পৌঁছায়।
২৮. ক্রিয়াবাদ হল- এমন একটি বিষয় যেখানে মনে করা হয় সমাজের প্রতিটি উপাদান যেমন- ব্যক্তি, গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সমাজকে টিকিয়ে রাখার জন্য আলাদা আলাদা ক্রিয়া করছে।
২৯. দ্বন্দ্ববাদ হল- এমন একটি বিষয় যেখানে মনে করা হয় সমাজে সব সময় দ্বন্দ্ব বিদ্যামান। যেমন- বুর্জোয়া- সর্বহারা, ভূমিদাস- ভূমি মালিক, দাস মালিক-দাস ইত্যাদি দলের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব (কার্ল মার্কস)।
৩০. Customs (প্রথা) হল- সমাজ কর্তৃক অনুমোদিত আচার-আচরণ যা মানুষ গোষ্ঠী জীবনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মেনে চলে । লোকাচার সামাজিকভাবে অনুমোদিত ও সামাজিক প্রথানির্ভর।
৩১. Mores (লোকরীতি) হল- লোকাচারকে ব্যবহারবিধি মনে না করে ব্যবহার নিয়ন্ত্রক হিসেবে মনে করা যা অবশ্য পালনীয়।
৩২. সামাজিক স্তরের একক হলো পরিবার। সমাজের ভিত্তি পরিবার আর পরিবারের ভিত্তি বিবাহ।
৩৩. ক্ষমতার মাত্রা ভিত্তিতে পরিবার- দুই প্রকার (ক) পিতৃপ্রধান (২) মাতৃপ্রধান।
৩৪. বহুবিবাহ মোট তিন প্রকার- (১) বহুপতি (২) বহুপত্নী (৩) যৌথ বিবাহ।
৩৫. স্বামী স্ত্রীর সংখ্যার ভিত্তিতে বিবাহ ৪ প্রকার। যথা- একক বিবাহ, বহুবিবাহ, বহুস্বামী বিবাহ ও দলগত বিবাহ।
৩৬. বহুবিবাহ তিন প্রকার- (১) বহুপতি (২) বহুপত্নী (৩) যৌথ বিবাহ।
৩৭. জ্ঞাতি সম্পর্ক ৪ প্রকার- জৈবিক, বৈবাহিক, কাল্পনিক, প্রথাগত ।
৩৮. পৃথিবীর আদি এবং ক্ষুদ্র সংগঠন হল পরিবার।
৩৯. বাংলাদেশে গারো সমাজে মাতৃপ্রধান পরিবার দেখা যায়।
৪০. ক্ষমতার মাত্রা ভিত্তিতে পরিবার- দুই প্রকার : – পিতৃপ্রধান পরিবার; মাতৃপ্রধান পরিবার।
৪১. অণু পরিবার হল- স্বামী-স্ত্রী অথবা তাদের অবিবাহিত সন্তানের সাথে গঠিত পরিবার।
৪২. সমাজ কাঠামোর মধ্যে বিদ্যমান ব্যক্তি, গোষ্ঠী এবং সামাজিক শ্রেণির ক্রম অবস্থানকে সামাজিক স্তরবিন্যাস বলে।
৪৫. সামাজিক স্তরবিন্যাসে মোট স্তর- ৪টি। যথা- দাস প্রথা, এস্টেট প্রথা, জাতিবর্ণ, সামাজিক শ্রেণি।
৪৬. জাতিবর্ণ প্রথা দেখা যায়- ভারতীয় সমাজে (হিন্দুদের মধ্যে)।
৪৭. সামাজিক স্তরবিন্যাসের দ্বন্দ্বমূলক তত্ত্বের প্রবক্তা- কার্ল মার্কস ।
৪৮. সামাজিক স্তরবিন্যাসের ক্রিয়াবাদী তত্ত্বের প্রবক্তা-ডেভস মুর।
৪৯. ভারতীয় সমাজে জাতি বর্ণ প্রথা আছে- ৪ ধরনের।
৫০. সভ্যতা হচ্ছে- কৃষির অবদান।
৫১. পুঁজিবাদ চূড়ান্তরূপ লাভ করে- শিল্পবিপ্লবের পর।
৫২. সংস্কৃতি হল- একটি জীবন প্রণালী ।
৫৩. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত জারী করেন- লর্ড কর্নওয়ালিশ, ১৭৯৩ সালে।
৫৪. খাসিয়া ও রাখাইনরা বাস করে যথাক্রমে-সিলেট ও পটুয়াখালিতে।
৫৫. বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজাতি- চাকমা।
৫৬. বাংলাদেশে মোট উপজাতির সংখ্যা- ৪৮ টি।
৫৭. হার্বাট স্পেন্সার যে ধরনের সমাজবিজ্ঞানী ছিলেন- বিবর্তনবাদী।
৫৮. সমাজবিজ্ঞান হলো সামাজিক ঘটনাবলির বিজ্ঞান- গ্রাহাম সামনার।
৫৯. পুঁজিবাদের বিকাশ হয়- ইংল্যান্ড।
৬০. পুঁজিবাদের মূল ভিত্তি- ব্যক্তি মালিকানা ।
৬১. পৃথিবীর প্রথম শিক্ষা ব্যবস্থা দেন- প্লেটো।
৬২. যাদেরকে ফারাও বলা হত- প্রাচীন মিশরীয় সম্রাটদের।
৬৩. মানবসমাজের সাংগঠনিক উপাদান – প্রতিষ্ঠান।
৬৪. লেখার আবিষ্কারক- মিশরিয়রা।
৬৫. গারো ও চাকমারা বাস করে যথাক্রমে- ময়মনসিংহ ও রাঙামাটি।
৬৬. পুঁজিবাদী সমাজের শ্রেণি দুইটি- বুর্জোয়া ও প্রলেতারিয়েত।
৬৭. গারোদের ধর্ম ও মনিপুরীদের ভাষার নাম- সাংসারেক ও মৈথয়ী।
৬৮. সাঁওতালরা বাস করে- রাজশাহীতে।
৬৯. একাধারে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও সমাজবিজ্ঞানী ছিলেন- অ্যাডাম স্মিথ।
৭০. অপরাধ তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন- সিজার ল্যামব্রোসা।
৭১. লেবেলিং তত্ত্বের প্রবক্তা- হাওয়ার্ড বেকার।
৭২. সমাজ সমসত্ত্বা থেকে অসমসত্ত্বায় বিবর্তিত হয় বলেছেন- হার্বার্ট স্পেনসার।
৭৩. সমগ্র মানবজীবনই সমাজতত্ত্বের বিষয়বস্তু উক্তিটি- এল. টি. হব হাউস এর।
৭৪. The Social Order’ গ্রন্থটির রচয়িতা- রবার্ট বিস্টেড।
৭৫. সমাজকর্ম বিষয়টি সমাজবিজ্ঞানের যে ধরনের শাখা- ফলিত শাখা।
৭৬. প্রাকৃতিক বিজ্ঞানীদের কোনো বিষয়ের কারণ অনুসন্ধানে সর্বসম্মত পদ্ধতি হচ্ছে- পরীক্ষণ পদ্ধতি।
৭৭. অষ্টাদশ শতাব্দীর দুটি ইউরোপীয় মহাবিপ্লবের নাম-ইংল্যান্ডের শিল্পবিপ্লব (১৭৮০-১৮৫০) এবং ফ্রান্সের ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯)।
৭৯. সামাজিক স্থিতিবিদ্যা হচ্ছে- সমাজের প্রগতি বা উন্নতি।
৮০. স্পেন্সরের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের নাম হচ্ছে- Study of Sociology (১৮৮৭), The Principle of Sociology.
৮১. টোটেম হচ্ছে- আদিম সমাজের ধর্মবিশ্বাস/ঈশ্বরের প্রতীক/অস্ট্রলয়েড আদিবাসী গোষ্ঠীর প্রতীক।
৮২. শ্রমিক যা উৎপাদন করে তার সর্বমোট মূল্য আর যে মূল্য বা মূলধন (মজুরি) সে লাভ করে- এই দুয়ের ব্যবধানই হল উদ্বৃত্ত মূল্য।
৮৩. বস্তুবাদের অর্থ হল- বস্তুই শুরু এবং বস্তুই শেষ।
৮৪. বস্তুজগতের ঘটনাপ্রবাহের বিশ্লেষণ প্রক্রিয়াই হল- দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ।
৮৫. সাংস্কৃতিক আধিপত্য তত্ত্বের প্রবক্তা- গ্রামসি।
৮৬. সংস্কৃতিকে ‘Super Organic’ বলে আখ্যায়িত করেছেন- হার্বার্ট স্পেন্সার।
৮৭. নগরবাদ (Urbanism) ধারণাটি সর্বপ্রথম প্রবর্তন করেন- অধ্যাপক লুইস রিখ
৮৮. পার্থক্যমূলক সম্পৃক্ততা তত্ত্বের প্রবক্তা- সাদারল্যান্ড (১৯৩৯)।
৮৯.সভ্যতা হলো একটি জটিল-সংস্কৃতি।
৯০. সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার পরিসমাপ্তি ঘটে-মৃত্যুর মাধ্যমে।
৯১. বিধবা প্রথার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে- একপত্নিক পরিবার।
৯২. জাতীয়তা বলতে বুঝায় মূলত-একই মানসিকতা তৈরী হওয়া জাতি।
৯৩. ইংল্যান্ডের বর্তমান জাতিগোষ্ঠী কোন বংশোদ্ভূত?-জার্মান।
৯৪. ‘ওয়ানগালা কোন নৃ-গোষ্ঠীর উৎসব?-গারো।
৯৫. সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন জীবনযাপনকে দেখা ও লেখার বিষয়কে কী বলা হয়?-ফিল্ডওয়ার্ক।
৯৬. কোন নৃ-গোষ্ঠী মাতৃতান্ত্রিক- গারো।
৯৭. কোন এলাকাগুলো প্রাচীনকালে সমতট অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী।
৯৮. উপমহাদেশের কোন এলাকায় খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দের মৃৎপাত্র আবিষ্কৃত হয়েছে?উয়ারী-বটেশ্বর।
৯৯. ‘এথনোসাইড’ (ethnocide) বলতে বোঝায়-পরিকল্পিতভাবে কোনো নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতি-বিনাশ।
১০০. আত্মহত্যার গবেষক কে-ডুর্খেইম।
নৃবিজ্ঞান নিয়ে আরও কিছু তথ্য
বাংলাদেশের মানুষ, ধর্ম, সংস্কৃতি, সভ্যতা ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন: ইংরেজি Race শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ- নৃগোষ্ঠী। আর Nation শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ জাতি। নানা নৃগোষ্ঠীর মিশ্রণে একটি জাতি গঠিত হয়। একটি দেশে নানান নৃগোষ্ঠীর মানুষ বাস করে। যেমন- বাঙালি একটি জাতি এবং চাকমা, মারমা, হাজং, মণিপুরীসহ নানা উপজাতির মানুষের সমন্বয়ে আমর বাংলাদেশি। এখানে বাংলাদেশি নামে যে জাতীয়তা (ভৌগোলিক) তার উপাদান বা অংশ হচ্ছে- বাঙালি জাতি, মারমা, হাজং, মণিপুরি ইত্যাদি উপজাতি। পৃথিবীতে চারটি প্রধান নৃগোষ্ঠী বা Race আছে। যেমন-১। ককেশয়েড ২। মঙ্গোলয়েড ৩। নিগ্রোয়েড ৪। অস্ট্রলয়েড । বাঙ্গালি জাতি গঠনে সবচেয়ে বেশি উপাদান এসেছে আদি অস্ট্রলয়েড থেকে।
ককেশিয়দের বসবাস ইউরোপে। এদের মাথা লম্বা, মুখ সরু, নাক চিকন ও লম্বা, চোখের রং হালকা কালো ও বাদামি, গায়ের রং সাদালালচে, চুল বাদামি, সোনালি ইত্যাদি।
মঙ্গোলয়েডদের বসবাস এশিয়ায়। এদের মাথা চওড়া ও গোল, নাক মাঝারি মোটা, চোখ কালো বাদামি, কান লম্বা ও সরু, গায়ের রং বাদামি ও হলুদ।
নিগ্রোদের বসবাস আফ্রিকায়। তাদের মাথা উঁচু, নাকের উচ্চতা কম, চুল কালো, মোটা ও কোঁকড়ানো।
Racism বা বর্ণ বৈষম্যবাদ: একটি নৃগোষ্ঠী অন্যান্য সব নৃগোষ্ঠীকে আলাদা এবং নিকৃষ্ট মনে করে। একারণে তারা অন্যদের ওপর প্রভাব প্রতিপত্তি খাটায় ও শোষণ করে।
সংস্কৃতি দুই প্রকার- ক. বস্তুগত সংস্কৃতি খ. অবস্তুগত সংস্কৃতি। যা ধরা ছোঁয়া যায় তা বস্তুগত সংস্কৃতি। যেমন- ঘর, বাড়ি, হাতিয়ার, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি। আর যা ধরা ছোঁয়া যায় না তা অবস্তুগত সংস্কৃতি। যেমন- মূল্যবোধ, ভাষা, আবেগ, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদি।
বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহের মধ্যে রয়েছে- নরসিংদীর ওয়ারী বটেশ্বর, কুমিল্লার ময়নামতি, বগুড়ার মহাস্থানগড়, নওগাঁর পাহাড়পুর বিখ্যাত ইত্যাদি।
সামাজিক নিয়ন্ত্রণের বাহন- পরিবার, ধর্ম, লোকাচার, লোকরীতি, আইন, শিক্ষা, জনমত, প্রচার, রাষ্ট্র।